নয়া শতাব্দী অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি।
বগুড়ার নন্দীগ্রামে মুনিম হোসেন (৪) নামের এক শিশুকে হত্যার পর মরদেহ গুম করতে রাখা হয় বাঁশঝাড়ের টয়লেটের কূপে। বাড়ির বাইরে খেলাধুলা করতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়ার আধা ঘণ্টার ব্যবধানে শিশুটি খুন হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। পুলিশ বলছে, মাথার পেছনে এবং কপালে আঘাত করে তাকে হত্যা করা হয়েছে। পারিবারিক শত্রুতার কারণে শিশুটি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে কিনা, এমন মন্তব্য স্থানীয়দের।
বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) নন্দীগ্রাম উপজেলার থালতা-মাঝগ্রাম ইউনিয়নের ছোট চাঙ্গুইর গ্রামের বাঁশঝাড়ে টয়লেটের কূপ থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে থানা পুলিশ। ছোট চাঙ্গুইর গ্রামের ওই শিশুর বাবা ইদ্রিস আলী ভেবরকুড়ি মিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক।
থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন বলেন, আমি ঘটনাস্থলে আছি। মুনিমের শরীরের অনেক জায়গায় রক্ত। ওই ভরাট কুয়ায় মরদেহ রেখে বিভিন্ন পাতা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল।
এ ব্যাপারে নন্দীগ্রাম থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, শিশুটির মাথার পেছনে এবং কপালে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে- তাকে হত্যার পর মরদেহ গুম করতে শৌচাগারের কূপে রাখে।
নয়াশতাব্দী/এফআই
মন্তব্য করুন
আমার এলাকার সংবাদ